ঢাকা ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে থাকা নুর আহমেদ এর আসল রূপ

অনলাইন রিপোর্ট॥

সিলেট কানাইঘাট উপজেলার ৭ নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়ন আমিরাত প্রবাসী নুর আহমেদ।

তিনি প্রচার করেন যে, টাকার বিনিময়ে তার ব্যবসার অংশীদার করা হয়। অনেক বাংলাদেশি তার এই কথা বিশ্বাস করে তাকে টাকা দিয়েছে। মানুষের কাছ থেকে এসব কথা বলে টাকা নিয়ে এখন সে অস্বীকার করে। অনেক বাংলাদেশি মানুষও তার প্রতারণার শিকার।

বিভিন্ন মাধ্যমে খবর প্রচার করে মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলেন।  তিনি তার নতুন রেস্টুরেন্ট উদ্বোধনকালে এসব কথা বলে থাকেন। এই খবর শুনে অনেকেই তার সাথে ব্যবসায় অংশীদার হওয়ার জন্য টাকা দিয়েছিলেন এবং তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

মানুষকে হোটেল রেস্টুরেন্টে কাজ দেওয়ার কথা বলে ওদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে তাদের সাথে প্রতারণা করছেন। এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে তিনি নারী পাচার,ঘুষ নেওয়া, নারীদের দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ড করানোর মতো ঘৃণীত কাজ করতে বাধ্য করছেন। ভালো মানুষের আড়ালে তার এই কুৎসিত রূপ রয়েছে।

উনার বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে দুবাইতে। সেখানে ওনার ফলের আড়ত আছে। আড়তে ফরমালিন মুক্ত ফল পাওয়া যায় একথা প্রচার করে থাকলেও তিনি তা করেন না। বাংলাদেশ থেকে চোরাই পথে ফরমালিন নিয়ে ফলের সাথে মিশিয়ে বাজারে বিক্রি করে থাকেন। এরকম আরও অনেক অপরাধ মূলক কাজ করে সে টাকার সামরাজ্য গড়ে তুলেছে দুবাইতে। বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে তার এই আপরাধ জীবনের সন্ধান পাওয়া যায়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে থাকা নুর আহমেদ এর আসল রূপ

প্রকাশিত : ০৬:১০:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২

অনলাইন রিপোর্ট॥

সিলেট কানাইঘাট উপজেলার ৭ নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়ন আমিরাত প্রবাসী নুর আহমেদ।

তিনি প্রচার করেন যে, টাকার বিনিময়ে তার ব্যবসার অংশীদার করা হয়। অনেক বাংলাদেশি তার এই কথা বিশ্বাস করে তাকে টাকা দিয়েছে। মানুষের কাছ থেকে এসব কথা বলে টাকা নিয়ে এখন সে অস্বীকার করে। অনেক বাংলাদেশি মানুষও তার প্রতারণার শিকার।

বিভিন্ন মাধ্যমে খবর প্রচার করে মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলেন।  তিনি তার নতুন রেস্টুরেন্ট উদ্বোধনকালে এসব কথা বলে থাকেন। এই খবর শুনে অনেকেই তার সাথে ব্যবসায় অংশীদার হওয়ার জন্য টাকা দিয়েছিলেন এবং তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

মানুষকে হোটেল রেস্টুরেন্টে কাজ দেওয়ার কথা বলে ওদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে তাদের সাথে প্রতারণা করছেন। এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে তিনি নারী পাচার,ঘুষ নেওয়া, নারীদের দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ড করানোর মতো ঘৃণীত কাজ করতে বাধ্য করছেন। ভালো মানুষের আড়ালে তার এই কুৎসিত রূপ রয়েছে।

উনার বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে দুবাইতে। সেখানে ওনার ফলের আড়ত আছে। আড়তে ফরমালিন মুক্ত ফল পাওয়া যায় একথা প্রচার করে থাকলেও তিনি তা করেন না। বাংলাদেশ থেকে চোরাই পথে ফরমালিন নিয়ে ফলের সাথে মিশিয়ে বাজারে বিক্রি করে থাকেন। এরকম আরও অনেক অপরাধ মূলক কাজ করে সে টাকার সামরাজ্য গড়ে তুলেছে দুবাইতে। বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে তার এই আপরাধ জীবনের সন্ধান পাওয়া যায়।