ঢাকা ০১:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুবাই জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম সরাসরি হুন্ডির সাথে জড়িত প্রশাসন ও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তার ব্যাপারে চুপ কেনো?

  1. অতি দু:খের সাথে জানানো হচ্ছে যে, দুবাই জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার নিজে হুন্ডির সাথে জড়িত, তার আজ কয়েকশ কোটি টাকা, এখন হয়তো হাজার কোটি ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়া এক মহিলা ব্যাবসায়ীকে হুন্ডি চক্রের হাতে ছেড়ে নি:স্ব করে দিয়েছে, আমাদের কাছে তার সকল ডকুমেন্টস আছে। সে হুন্ডি ব্যাবসার সাথে ঝড়িতদের বড় বড় লোন দেয় আর রাতে তাদের গাড়িতে করে বেড় হয় সেই হুন্ডির টাকার লাভ্যাংশ নিতে। রক্তিম সুর্যের টিমের কাছে সব ডকুমেন্টস আছে। দেখলে মনে হয় ভাজা মাছ ও উল্টে খেতে পারে না। তার বউ একজন স্কুল শিক্ষিকা সেও তার এই নোংরামির সাথে ঝড়িত অনেক সময় সে নিজে বাংলাদেশে টাকা রিসিভ করে। দুবাই প্রাণ কেন্দ্রে অবস্হিত আবির মার্কেটের এখলাস, খাইরুল নুর, আরো ও অনেককে সাথে নিয়ে সে তার অপকর্ম চালায়। দুদকের উচিত তার টাকার হিসাব নেয়া। কয়েক মাস আগে একটা নতুন শাখা খোলার জন্য এমডি যায় বাংলাদেশ থেকে, সে তখন আবির মার্কেটের ব্যাবসায়ীদের বাধ্য করে যে, যে ব্যবসায়ী যে পন্যের সাথে ঝড়িত তার থেকে তাই নিয়েছে অথচ এমডিকে টুপি পড়িয়েছে, সে সব টাকা অফিস থেকে খরচ করছে। দুবাই শহরে যে শিক্ষিত বাংলাদেশীরা থাকে তাদের সাথে তার কোন ভাল সম্পর্ক নাই, তার সকল কালো বাজারিদের সাথে সম্পর্ক। সরকার আমার কাছে তার ব্যাপার যত তথ্য চাবে সব দিতে পারবো, আর কেনো বি এম জামাল হোসেনের মত একজন সততার আইডল দুবাই বাংলাদেশীদের অভিভাবক থাকা সত্ত্বেও সে কতো সুচতুর ভাবে তার কুকর্ম চালায়। তাকে সুূুধু দুবাই থেকে না জনতা ব্যাংক থেকেই বহিষ্কার করে আইনের আওতায় আনা উচিত,  না হলে দুবাই থেকে হুন্ডি বন্ধ তো দুরের কথা দুবাই থেকে রেমিট্যান্স আাসা কমতেই থাকবে।
Tag :

দুবাই জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম সরাসরি হুন্ডির সাথে জড়িত প্রশাসন ও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তার ব্যাপারে চুপ কেনো?

প্রকাশিত : ০৩:৪৮:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  1. অতি দু:খের সাথে জানানো হচ্ছে যে, দুবাই জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার নিজে হুন্ডির সাথে জড়িত, তার আজ কয়েকশ কোটি টাকা, এখন হয়তো হাজার কোটি ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়া এক মহিলা ব্যাবসায়ীকে হুন্ডি চক্রের হাতে ছেড়ে নি:স্ব করে দিয়েছে, আমাদের কাছে তার সকল ডকুমেন্টস আছে। সে হুন্ডি ব্যাবসার সাথে ঝড়িতদের বড় বড় লোন দেয় আর রাতে তাদের গাড়িতে করে বেড় হয় সেই হুন্ডির টাকার লাভ্যাংশ নিতে। রক্তিম সুর্যের টিমের কাছে সব ডকুমেন্টস আছে। দেখলে মনে হয় ভাজা মাছ ও উল্টে খেতে পারে না। তার বউ একজন স্কুল শিক্ষিকা সেও তার এই নোংরামির সাথে ঝড়িত অনেক সময় সে নিজে বাংলাদেশে টাকা রিসিভ করে। দুবাই প্রাণ কেন্দ্রে অবস্হিত আবির মার্কেটের এখলাস, খাইরুল নুর, আরো ও অনেককে সাথে নিয়ে সে তার অপকর্ম চালায়। দুদকের উচিত তার টাকার হিসাব নেয়া। কয়েক মাস আগে একটা নতুন শাখা খোলার জন্য এমডি যায় বাংলাদেশ থেকে, সে তখন আবির মার্কেটের ব্যাবসায়ীদের বাধ্য করে যে, যে ব্যবসায়ী যে পন্যের সাথে ঝড়িত তার থেকে তাই নিয়েছে অথচ এমডিকে টুপি পড়িয়েছে, সে সব টাকা অফিস থেকে খরচ করছে। দুবাই শহরে যে শিক্ষিত বাংলাদেশীরা থাকে তাদের সাথে তার কোন ভাল সম্পর্ক নাই, তার সকল কালো বাজারিদের সাথে সম্পর্ক। সরকার আমার কাছে তার ব্যাপার যত তথ্য চাবে সব দিতে পারবো, আর কেনো বি এম জামাল হোসেনের মত একজন সততার আইডল দুবাই বাংলাদেশীদের অভিভাবক থাকা সত্ত্বেও সে কতো সুচতুর ভাবে তার কুকর্ম চালায়। তাকে সুূুধু দুবাই থেকে না জনতা ব্যাংক থেকেই বহিষ্কার করে আইনের আওতায় আনা উচিত,  না হলে দুবাই থেকে হুন্ডি বন্ধ তো দুরের কথা দুবাই থেকে রেমিট্যান্স আাসা কমতেই থাকবে।